আজ আপনি যদি টাকা কি সেভ করে রাখেন বা বাঁচিয়ে রাখেন । একদিন সেই টাকায় আপনাকে সেভ করবে। টাকাই সবকিছু নয় । কিন্তু এ টাকাই সবকিছু আপনাকে হাতের মুঠোয় এনে দেয়। আপনার ছোট থেকে বড় সকল স্বপ্নই পূরণ করে দেয় টাকা। আপনি হয়তো খুব অল্প টাকা আয় করেন । কিন্তু মনে মনে একটা নিরাপদ ভবিষ্যত, কিংবা সন্তানদের ভবিষ্যত অথবা একটা স্বচ্ছল জীবন যাপনের স্বপ্নও নিশ্চয়ই দেখেন। আপনি হয়তো ভাবেন যে আপনি আরো কাজ করবেন। আরো বেশি ইনকাম করবেন। আর ধনী হবেন । কিন্তু এটা হয়তো আপনার ভুল ধারনা। প্রথমত আপনি যতদিন আয় করবেন। ততদিন ইনকাম করবেন । তারপর তাহলে কি মরার আগ পর্যন্ত ইনকাম করবেন । বেঁচে থাকার জন্য বা পরিবারের জন্য হঠাৎ করে পরিবারের যদি কোন মেডিকেল ইমার্জেন্সি চলে আসে । জমানো ১০০০০টাকা খড়কুটোর মতোই মনে হবে। অথবা ধার করার জন্য হাত পাততে হবে আশেপাশে মানুষের কাছে। তাই সময় থাকতেই টাকা জমানোর অভ্যাস করুন । আজকের লেখাতে আপনাদের সাথে শেয়ার করব ব্যাংকের এমন একটি ডিপিএস স্কিম যাতে করে আপনি আপনার খরচ থেকে কিছু কিছু টাকা বাঁচিয়ে অল্প অল্প করে জমিয়ে একটা নির্দিষ্ট সময় পর প্রায় দশ লক্ষ টাকা আপনি রিফান্ড পাবেন।
সকল ব্যাংক ডিপিএস তথ্য |
ব্যাংকের অনেক ধরনের ডিপিএস স্কিমের মধ্যে মিলিয়নিয়ার একটি জনপ্রিয় ডিপিএস স্কিম। বেশিরভাগ ব্যাংকে এই মিলিয়নিয়ার স্কিম চালু আছে । সরকারী ব্যাংক, ইসলামী শরিয়া ভিত্তিক ব্যাংক এবং অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর তো আপনি এই ডিপিএস স্কিম পাবেন সবার কথা মাথায় রেখে আমি 12 টি ব্যাংকের মিলিওনিয়ার স্কিম সম্পর্কে আজকে আপনাদেরকে জানাবো যে ব্যাংকগুলোতে খুব সহজে আপনি মিলিওনিয়ার স্কিম ডিপোজিট করতে পারবেন । সবার কথা মাথায় রেখে আমি বারোটি ব্যাংকের মিলিয়নিয়ার স্কিম সম্পর্কে আজ আপনাদেরকে জানাবো যে ব্যাংক গুলোতে খুব সহজেই আপনি মিলিয়নিয়ার স্কিম ডিপোজিটি করতে পারবেন।
মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের এমটিবি মিলিয়নিয়ার প্লেন:
আপনি
চাইলে যদি ২০
বছরের জন্য ডিপিএসটা করেন। প্রতি
মাসে
১৯৬০
টাকা করে যদি
জমা করেন ২০
বছরের জন্য এবং
আপনি সেটা চাইলে
ইনস্টলমেন্ট যদি বাড়িয়ে
নেন আপনি সেক্ষেত্রে
সর্বনিম্ন চার বছরের
জন্য করতে পারবেন।
তবে মেয়াদ শেষ
হওয়ার পরে আপনি
দশ লক্ষ টাকায়
একটা রিটার্ন পাবেন
। এখন ধরেন
আপনার ছেলে মেয়ে
আছে ছোট ।
ভবিষ্যতে
তারা বড় হবে
বা বাচ্চা হয়েছে
। এই সময়ে
আপনার জন্য এ
প্লানটা সবচাইতে বেস্ট
। আপনি চাইলে
অবশ্যই আপনি এই
ডিপিএস প্লান থে
করতে পারেন। আপনি
সর্বনিম্ন ১৯৬০ টাকা থেকে ডিপিএস
স্ক্রিমটি
চালু করতে পারবেন।
সেটা আপনার বিশ
বছর থেকে সর্বনিম্ন
আপনি চার বছরের
জন্য করতে পারবেন
। তাই আপনার জন্য যেটা
সুইটেবল হবে আপনি
সেটা করতে পারেন
।
ইস্টার্ন ব্যাংক ডিপিএস
ইস্টার্ন ব্যাংক ইবিএল মিলিয়নিয়ার স্কিমের
ডিফারেন্ট ব্যাপার আছে
যে আপনাকে ডিপিএস
করতে হলে প্রথমে
ইনিশিয়ালী ৫০,০০০;বা এক লক্ষ
টাকা দিয়েই প্ল্যানটা
স্টার্ট করতে হবে
।যদি আপনি ৫০
হাজার টাকা ইনিশিয়াল
ডিপোজিট করে ।
আপনি স্টার্ট করেন
তাহলে আপনি তিন
হাজার ছয়শো টাকা
থেকে ২৪ হাজার
৫০০ টাকার মধ্যে
যেকোনো ইনস্টলমেন্ট সাইজ
আপনি চয়েজ করতে
পারবেন। আপনি এক
লক্ষ টাকা দিয়ে
স্টার্ট করেন। তাহলে
আপনার ইনস্টলমেন্ট সাইজ
তিন বছরের জন্য
করলে হবে। ২৩
হাজার টাকা পাঁচ
বছরের জন্য ১৩,০০০টাকা এবং সর্বোচ্চ
যদি আপনি ১৫
বছরের জন্য করেন
তাহলে ৩২০০ টাকা
। আপনি যে
মেয়াদে করেন না
কেন মেয়াদ শেষ
হওয়ার পরে আপনি
১০ লক্ষ টাকা
রিটার্ন পাবেন।
প্রাইম ব্যাংক ডিপিএস
আপনি যদি প্রাইম ব্যাংক মিলিয়নিয়ার প্লানটি করতে চান আপনার জন্য দু-দুটো অপসোন আছে উইথ ইন্স্যুরেন্স কভারেজ। বর্তমানে ম্যাক্সিমাম ব্যাংকে যদি আপনি ডিপিএস করতে চান বা যেকোন ডিপোজিট সেটার জন্য অবশ্যই ম্যাক্সিমাম ব্যাংক এখন কাস্টমারদের ইন্সুরেন্স অফার করছে । তাই এটা একটা বেটার অপরচুনিটি।আপনি যদি আপনি ইন্সুরেন্স কাভারেজ নিতে পারেন আর আপনি না চাইলে আবার নাও নিতে পারেন। এতএব,আপনার জন্য দুইটা অপশন আছে প্রাইম ব্যাংকে আপনি উইথ ইন্স্যুরেন্স কভার যদি করতে পারেন। উইথ আউট ইন্সুরেন্স কাভারেজও করতে পারেন। যদি উইথ ইন্সুরেন্স কাভারেজ করেন তাহলে আপনি ইনস্টলমেন্ট সাইজটা একটু বেশি হবে। ৫ থেকে ১২ বছরের জন্য আপনি ডিপিএস স্কিমটি করতে পারবেন উভয় ক্ষেত্রে যদি আপনি উইথ ইন্সুরেন্স কাভারেজ করেন তাহলে বারো বছরের জন্য করেন সর্ব নিম্ন ৪,৯৭০ টাকা থেকে ৫ বছরের জন্য যদি করেন তাহলে ১৪ , ৯৩০ টাকা হবে আপনার প্রতি মাসে ইনস্টলমেন্ট । আর আপনি যদি উইথ আউট ইন্সুরেন্স করেন সেক্ষেত্রে সর্বনিম্ন আপনার ১২ বছরের জন্য চার হাজার সাতশ চল্লিশ টাকা থেকে চৌদ্দ হাজার সাতশ টাকা পর্যন্ত পাঁচ বছরে আপনি ইনস্টলমেন্ট হবে । মেয়াদান্তে আপনি ১০ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন ।
এনআরবি ব্যাংক ডিপিএস
এনআরবি ব্যাংকে প্রাইম ব্যাংকের মতো প্লানটি রয়েছে ।যেটা ৩ থেকে সর্বোচ্চ ১০বছরের জন্য । আপনি যদি তিন থেকে দশ বছরের যেকোনো মেয়াদে করতে চান। তাহলে আপনার ইনস্টলমেন্ট সাইজ হবে সর্বোচ্চ ১০ বছরের জন্য। ৫৭২০ টাকা থেকে ৩ বছরের জন্য করেন তাহলে ২৪ হাজার ৮৭৫ টাকা। এখানে আপনি যেটা আফোর্ড করতে পারবেন মানে যেটা আপনার ইনকাম থেকে খরচ বাদ দেওয়ার পরে যে পরিমাণ থাকে । এখন আপনার কোন পরিমাণে করবেন সেটা আপনি ডিসাইড করবেন। ইনস্টলমেন্ট সাইজ যদি আপনার কাছে মনে হয় যে আপনার জন্য অনেক বেশি হয়ে যাচ্ছে এর চাইতে আরো অনেক কম মান্থলি ইনস্টলমেন্ট ডিপিএপ স্কিম আছে সেটা আমি লেখাতে বলবো। এনআরবি ব্যাংকের ডিপিএস এ মেয়াদান্তে আপনি ১০ লাখ টাকা রিটার্ন পাবেন।
ওয়ান ব্যাংক ডিপিএস
ওয়ান
ব্যাংকে আপনি যদি
করতে চান সেটা
অনেকটাই ইস্টার্ন ব্যাংকের
মতো।
ইনিশিয়াল
ডিপোজিট
আপনাকে ১ বা
২ লাখ দিয়ে
ডিপিএস স্কিমটা স্টার্ট করতে হবে
এবং সেটা ট্রেইনর
আপনি পাবেন ২ থেকে
৮ বছরের জন্য
। যদি আপনি
৫০ হাজার টাকা
ইনিশিয়াল ডিপোজিট করে
স্কিমটি শুরু করে
সেক্ষেত্রে আপনার ইএমআই
সাইজ হবে ।
প্রতি মাসে ৭২৭8 টাকা।
আর যদি এক
লাখ দিয়ে স্টার্ট
করেন তাহলে ৬৬০৯
টাকা।
২ লাখ
দিয়ে শুরু করলে
করলে পাঁচ হাজার
দুইশ ৪০ টাকা।
তার মানে আপনি
যে পরিমাণ ডিপোজিট
করবেন সে অনুযায়ী
আপনার ইএমআই সাইজ
হবে । যদি
আপনি বেশি ডিপোজিট
করেন তাহলে আপনি
ইনস্টলমেন্ট প্রতি মাসে
যেটা দিবেন সেটা
এমনটা কমে যাবে।
এভাবে করে আপনি
আর দুই থেকে
আট বছরের জন্য
ওয়ান ব্যাংকেরকুইক মিলিয়নিয়ার
প্লান করতে পারেন।
মেয়াদন্তে আপনি একটা
দশ লাখ টাকার ভালো একটা
রিটার্ন পাবেন।
ডাচ-বাংলা ব্যাংক ডিপিএস
ডাচ
বাংলায় আপনি ৩
থেকে ১০ বছরের
জন্যই ডিপিএস স্কিমটা করতে
পারবেন । তাদের
ইনস্টলমেন্ট সাইজ হবে
যদিৎ১০ বছরের জন্য
করেন মিনিমাম ৬,০৯২ টাকা থেকে
৩
বছরের
জন্য
২৫,৪১০ টাকা ।
আপনি চাইলে ৫
বছরের জন্য করেন
সেক্ষেত্রে
১৪৩২২টাকা
প্রতিমাসে আপনাকে ইএমআই দিতে হবে
। মেয়াদ শেষে
আপনি ১০ লক্ষ
টাকা পাবেন ।
ন্যাশনাল ব্যাংক ডিপিএস
আপনি
চাইলে এই মিলিয়নিয়ার
স্কিমটা করতে পারেন
এখানে অনেক অল্প
মেয়েদের জন্য আপনি
চার থেকে বারো
বছরের জন্য ।
যদি আপনি সর্বোচ্চ
১২ বছর থেকেই
স্টার্ট করে যে
১২ বছর মেয়াদে
করবেন তাহলে আপনার
প্রতি মাসেই আমায়
দিতে হবে ৪৩৫০ টাকা
। যদি ৯
বছরের জন্য করেন
তাহলে ৬০৫০ টাকা। যদি
আপনি সর্বনিম্ন চার
বছরের জন্য করতে
চান। তাহলে ১৭৯১০
টাকা প্রতি মাসে যদি
আপনি ডিপোজিট করেন
তাহলে চার বছর
পরে আপনি ডিপিএস
এর ভ্যালু হবে
১০ লক্ষ টাকা।
এখন অনেকে মনে করছেন যে ব্যাংকগুলোতে করলে আপনার সুদের ব্যাপারটা থাকতে পারে। আপনি চাইলে যেসব ব্যাংক ইসলামী শরিয়া ভিত্তিক ডিপিএস স্কিম মেনটেন করে আপনি সেখানে করতে পারেন। যেমন
ট্রাস্ট ব্যাংকের মুদারাবা মিলিয়নিয়ার স্কিম
এখানে আপনি সর্বনিম্ন ৫ বছর এবং সর্বোচ্চ ২০ বছরের জন্য করতে পারবেন এবং ইনস্টলমেন্ট সাইজটা একটু কম হবে। সর্বোচ্চ ২০ বছরের জন্য করেন তাহলে ২২০০ টাকা থেকে আপনি ডিপিএসটি স্টার্ট করতে পারবেন এবং যদি আপনি সর্বনিম্ন পাঁচ বছরের জন্য করেন তাহলে আপনি ১৪ হাজার ৩২০ টাকা ইনস্টলমেন্ট দিয়ে। আপনি ডিপিএস স্কিম শুরু করতে পারেন । যে রিটার্ন ভ্যালুটা সেটা কিন্তু ফিক্সড নয় । এটা হচ্ছে যদি মুদারাবার সিস্টেম বা ইসলামী শরিয়া ভিত্তিক সিস্টেম হচ্ছে । লাভ এন্ড লস্ যেটা হয় সেটা কাস্টমার শেয়ার করতে হবে । তাই আপনি সেই পরিমাণটা টেন লাখ প্লাস মাইনাস হতে পারে। যদি ব্যাংকের প্রফিট মুনাফা বেশি হয় তাহলে আপনি দশ লাখের বেশি ও পাবেন। ইনকেশ যদি কোন কারণে আপনার মুনাফার কম হয় সেক্ষেত্রে আপনার পরিমাণটা ১০ লাখের কম হতে পারে। এটা আপনারা সবাই জানেন ।
ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের অগ্রসর মুদারাবা মিলিয়নিয়ার আমানত প্রকল্প
আপনি ফাস্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকে করতে চাইলে আপনি পাবেন সর্বনিম্ন পাঁচ বছর থেকে সর্বোচ্চ ২০ বছর মেয়াদি আপনি এই ডিপিএস স্কিমটি করতে পারবেন এবং ২০ বছরের জন্য করলে আপনার ইএমআই সাইজ হবে ২০১৫ টাকা এবং ৫ বছরের জন্য করলে হবে ১৩৯৯০ টাকা এবং মেয়াদ শেষে আপনি ১০ লক্ষ টাকা প্লাস মাইনাস একটা পরিমাণ পাবেন। তারা অন্য ব্যাংকগুলোতে করতে চাচ্ছে না । তারাই চাইলে এই ইসলামী ব্যাংকের প্লান গুলো নিতে পারেন।
মুদারাবা আসান ডিপোজিট স্কিম:
আপনি
চাইলে আল আরাফা
ইসলামী ব্যাংক করতে
পারেন। এখানে সর্বনিম্ন
স্থান বছর থেকে
আপনি সর্বোচ্চ ২০
বছর মেয়াদী ডিপিএস
স্কিমটি
করতে
পারেন । যদি
আপনি ২০ বছরের জন্য করেন
প্রতি মাসে এক
১,৮২০ টাকা
থেকে শুরু করে
তিন বছরের জন্য
যদি করেন তাহলে
২৪,৬২০ টাকা দিয়ে আপনি
ডিপিএস স্কিম স্টার্ট
করতে পারবেন এবং
মেয়াদান্তে আপনার রিটার্নের পরিমাণ
টেন লাখ প্লাস
মাইনাস হবে। ইসলামী
ব্যাংক গুলোতে সবগুলো
হয়েছে গুলো্ যে
রিটার্ন
প্লাস-মাইনাস আপনার
মেনশন করা আছে।
এখান থেকে গভমেন্টের
কোন ট্যাক্স থাকে
সেটাকে কাটা হবে
এবং সবগুলোতেই আপনাকে টেন লাখ
বলা হচ্ছে এখানে
গভমেন্ট কোন সোর্স
বা অন্যান্য কোন
ট্যাক্স
থাকলে ট্যাক্স
কাটার পর বাকি
যা থাকবে সেটা
আপনাকে ফেরত দেওয়া
হবে। তাই আপনি
চাইলে ইসলামী ব্যাংক
গুলোর যেকোন একটা
ব্যাংকের চাইলেই ডিপিএস
স্কিম করতে পারেন
এবং নেক্সট হচ্ছে
গভমেন্ট ব্যাংক রয়েছে
।
যেমন:
বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক
কৃষি
ব্যাংকে মিলিয়নিয়ার স্কিম
যদি আপনি করতে
চান আপনি তিন
বছর থেকে সর্বোচ্চ
দশ বছরের জন্য
করতে পারবেন। এবং
তিন বছরের জন্য
যদি আপনি করেন
তাহলে ২৫,২৫০
টাকা ইনস্টলমেন্ট দিতে
হবে প্রতি মাসে
। আর দশ
বছরের জন্য করলে
৫
,৭০০
টাকার। এতএব মেয়াদান্তে
আপনার ম্যাচুরিটি ভালো
হবে ১০ লক্ষ
টাকা।
সোনালী ব্যাংক ডিপিএস
এটা
আপনার জন্য অনেক
বেশি কনভেনিয়েন্ট এবং
ইএমআই সাইজটা সবচেয়ে
কম থেকে ৩
থেকে বিশ বছরের
জন্য অনেক লম্বা
একটা ট্রেনের আছে
আপনি ৪,৪,৫,৬,৭,৮,৯,১০
,১২,১৫ এবং
সর্বোচ্চ ২০ বছরের জন্য আপনি
এই মিলিয়নিয়ার স্কিম
ৎকরতে পারবেন । তাই
আপনি চাইলে যদি
এখন থেকে স্টার্ট
করেন । যদি
আপনি ২০ বছরের
জন্য সর্বোচ্চ করতে
চান । সে
ক্ষেত্রে ১৭৫০ টাকা
থেকে আপনি শুরু
করতে পারবেন ।
যদি ১৫ বছরের
জন্য করেন সেখানে
২৯৫০ টাকা এভাবে
আপনি যদি কম
সময়ের জন্য করতে
চান তিন বছরের
জন্য সেখানে সেই,
৬৫০ টাকা অন্য
যেকোনো ব্যাংকের চাইতে
এই
ইএমআই
সাইজটা অনেক কম
। এতএব
আপনার লাস্ট ইয়ারে এই
ইএমআই সাইজটা আরো
কম ছিল ২০
বছরের জন্য যেটা
এখন ১৭৫০ টাকা
।
সেটা তখন
ছিল ১১৫০ টাকা।
এতএব
ডে
বাই ডে কিন্তু
এই ইএমআই সাইজ গুলো
কিন্তু আস্তে বৃদ্ধি
পাচ্ছে
। ডিপিএস স্কিমের
রেট
গুলো
কিন্তু
সবসময়
ফিক্সড থাকে। আপনি
এখান
যে থেকে
করবেন পরবর্তী যদি
রেট কমে যায়
তাহলে আপনার যে পূর্বের
রেট আছে সেটাই ফিক্সড
থাকবে। তাই এখনই
সবচেয়ে বেটার সুযোগ
। আপনি চাইলে
সোনালী ব্যাংকে ডিপিএস
স্কিম
করতে
পারেন ।
আপনাদের
একটা ছোট ক্যালকুলেশন
বলি ,যদি আপনি
২০ বছর মেয়াদে ১৭৫০
টাকা করে ডিপিএস শুরু করেন
তাহলে ২০ বছর
আপনার মূল টাকা
জমা দিতে হবে
চার লক্ষ ২০হাজার
টাকা। আর আপনি
মেয়াদন্তে দশ লাখ
পাবেন। তাহলে আপনার
টোটাল মুনাফা পাবেন
৫ লাখ ৮০
হাজার টাকা। এতএব
অন্য যে ব্যাংকের
আরো গুলো আমি
আপনাদেরকে বলেছি কত
বছরের জন্য আপনি
কত টাকা মূল
টাকা জমা দিবেন
এবং কত টাকা
আপনি প্রফিট পাবেন
সেটা আপনি নিজে
চাইলে ক্যালকুলেশন করে
নিতে পারবেন। ঠিক
আছে যে একটা
ক্যালকুলেশন আমি এজ এক্সাম্পল আপনাকে
বলছি। সোনালী ব্যাংকের
ডিপিএস স্কিমটি অবশ্যই
বলব বেস্ট স্কিম
। আমার যারা
স্বল্প আয়ের মানুষ
আছে তাদের জন্য
হয়তো
ইএমআই
সাইজটা অনেক বেশি
হয়ে গেলে সেটা
আমাদের জন্য অনেক
বোঝা হয়ে যাবে
।
এতএব
যত কমে আমরা
করতে পারি সেটা
আমার জন্য বেটার
হবে । যারা সোনালী ব্যাংক
মিলিয়নিয়ার স্কিম করছে বা অনেকে
আছে করতে চাচ্ছেন
তো
তাদের
জন্য একটা ভাল
ডিসিশন হবে। আপনি চাইলে এখান
থেকে যেকোনো ব্যাংকের
আপনার পছন্দমত যেকোনো
ব্যাংকে মিলিয়নিয়ার স্কিম
করতে পারেন। আপনি
স্টার্ট করুন আপনার
সেভিং হ্যাভিট বাড়ান।
যেতে আপনার ভবিষ্যতে
ভালো কাজে আসবে
।