অগ্রণী ব্যাংক পার্সোনাল লোন
বাংলাদেশের
সরকারি ব্যাংক গুলোর
মধ্যে অন্যতম একটি
ব্যাংক অগ্রণী ব্যাংক
লিমিটেড।
আজ আমরা
অগ্রণী ব্যাংকের পার্সোনাল
লোন সম্পর্কে বিস্তারিত
আলোচনা করব।
অগ্রণী ব্যাংক পার্সোনাল লোন
যেকোনো
বেতনভুক্ত চাকরিজীবী ব্যক্তি
অগ্রণী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নিতে
পারবেন। আপনি কত
টাকা পার্সোনাল লোন
পাবেন তা ব্যাংক
থেকে নির্ধারিত হবে।
তবে ব্যাংকটি সর্বোচ্চ
২০ লক্ষ টাকা
পর্যন্ত পার্সোনাল লোন
দিয়ে থাকেন এবং
ঋণ পরিশোধের জন্য
সর্বোচ্চ ৮ বছর
পর্যন্ত সময় দেয়া
হয়। পার্সোনাল লোনের
সুদের হার ৯%
নির্ধারণ করা হয়েছে।
অগ্রণী ব্যাংক পার্সোনাল লোন |
অগ্রণী ব্যাংক পার্সোনাল লোন পদ্ধতি
•ঋণের পরিমাণ
সর্বোচ্চ
২০
লাখ টাকা পর্যন্ত।
অর্থাৎ আপনি এই
লোনটি সর্বনিম্ন ৫০
হাজার টাকা থেকে
সর্বোচ্চ ২০ লক্ষ
টাকা পর্যন্ত নিতে
পারবেন ।
•যেকোন বেতনভুক্ত ব্যক্তি অগ্রণী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নিতে পারবেন।
•তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই মনে রাখবেন আবেদনকারীর বয়স সীমা ১৮ থেকে ৫৫ বছরের মধ্যে হতে হবে
•অগ্রণী ব্যাংকের
পার্সোনাল ঋণের সুদের
হার ৯%।
অর্থাৎ অগ্রণী ব্যাংকের
পার্সোনাল লোনের সুদ
৯%। তবে
আপনি কম সময়ের
মধ্যে ঋণ পরিশোধ
করলে আপনার সুদের
হার কমে আসবে।
•ঋণ পরিশোধের
সর্বোচ্চ মেয়াদ ৮
বছর। অর্থাৎ ১
থেকে ৮ বছর
মেয়াদে আপনি লোনটা
পরিশোধ করতে পারবেন।
•এই.এম.আই পদ্ধতিতে মাসিক
কিস্তি পরিশোধ করতে
হবে। উদাহরণ হিসেবে
বলা যায়, আপনি
ব্যাংক থেকে ৫
লক্ষ টাকা নিলেন
ওই পাঁচ লাখ
টাকার আসল ও
সুদ
একসঙ্গে
ব্যাংকে ফেরত দিতে
না পারলে। একটি
নির্দিষ্ট পরিমান টাকা
প্রতি মাসে দিয়ের
কয়েক বছরে ঋণ
শোধ করতে পারাই
হলো
এইএমআই
পদ্ধতি।
•কোন জামানতের
প্রয়োজন নেই ।
যে কোন পরিমাণ
ঋণ এ প্রসেসিং
ফি মাত্র পাঁচশত
টাকা।
• ০% আর্লি সেটেলমেন্ট
ফি। অর্থাৎ আপনি
যদি মেয়াদপূর্তির পূর্বে
লোন পরিশোধ করতে
চান । সেক্ষেত্রে আপনার কোন
আর্লি সেটেলমেন্ট ফি
দিতে হবে না।
•ঋণের মাসিক কিস্তি পরিশোধের
পর মোট বেতনের
১/৪ থাকতে
হবে। আপনার চাকুরীর
মেয়াদ কমপক্ষে এক
বছর হতে হবে।
আরও পড়ুন - সিটি ব্যাংক এফডিআর
অগ্রণী ব্যাংক পার্সোনাল লোন নিতে কি কি ডকুমেন্ট লাগবে
●
সেলারি
সার্টিফিকেট।
●
অফিস
আইডি কার্ডের ফটোকপি
।
●
সেলারি
একাউন্টের তিন মাসের
ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
●
এনআইডি
কার্ডের ফটোকপি।
●
ই
টিন সার্টিফিকেট।
●
দুই
কপি ল্যাব প্রিন্ট
ছবি।
●
দুইজন
গ্যারান্টার
দিতে
হবে।
●
গ্যারান্টারদের
দেড় দুই কপি
পাসপোর্ট সাইজের ছবি
দিতে হবে।
●
গ্যারান্টারদের
এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
দিতে হবে।
●
গ্রাহকের
যদি আগের কোনো
রিল থাকে সে
ক্ষেত্রে ইএমআই তথ্যসহ
ব্যাংকের বিবরণী প্রদান
করতে হবে ।
●
গ্যাস
বিল, বিদ্যুৎ বিল,
ওয়াসার বিল যেকোনো
একটি বিলের কপি
ঠিকানা প্রমাণের জন্য
ব্যাংকে প্রদান করতে
হবে।
●
আগ্রনী
ব্যাংকে সেলারি একাউন্ট
অবশ্যই থাকতে হবে।
নিয়োগপত্র এবং পে
স্লিপের
কপি
ব্যাংকে প্রদান করতে
হবে অর্থাৎ আপনি
যে প্রতিষ্ঠানে কর্মরত
সেই প্রতিষ্ঠানের নিয়োগ
পত্র এবং পে
স্লিপের কপি ব্যাংকে
প্রদান করতে হবে
।