hosting |
আপনি যদি প্রতি মাসে আপনার সাইটে ২০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ভিজিটর আসে তাহলে আপনার জন্য ১০জিবি ঠিক নেই। কারন আপনার দরকার ব্যান্ডউইথ। সে ক্ষেত্রে আপনি একা যেহেতু প্রচুর কাজ সাইটে করতে পারবেন না সেহেতু আপনি ৩ জিবি থেকে ৫ জিবি কিনলেই সেটা যথেষ্ট। কারন ৫-১০-২০ জিবি এগুলা বিজনেস ক্লাসের হোষ্টিং।
হোষ্টিং স্পিড : আপনাকে হোষ্টিং নেয়ার পূর্বে যার থেকে হোষ্টিং নিবেন তাদের স্পীড টেষ্ট করতে হবে।
তাদের হোষ্টিং থেকে কত টুকু MS PING পাওয়া যাচ্ছে এটা আপনাকে দেখে নিতে হবে।
সার্ভার: আপনাকে হোষ্টিং নেয়ার পূর্বে বুঝতে হবে সার্ভার কোন কোন দেশের।
সার্ভার গুলোর উপরেও সাইটের স্পীড বুঝতে পারবেন। এতে সুবিধা হচ্ছে ওই সকল ডাটা সেন্টার যে সব কান্ট্রির হয় ওই সব কান্ট্রি আপনার টার্গেট হলে ভিজিটর সাইট খুব ফাষ্ট লোডিং হবে।
এবার বলতে হবে সাইট ট্রাস্টেড কিনা??
অনেকেই আছেন যারা সার্ভার বিজনেস করে রিসেলার কিনে।
আপনি চাইলে থেকে নিতে পারেন।
তাই আপনাকে এটা বুঝতে হবে হোষ্টিং এর সার্ভার গুলো রিসেলার নাকি ডিরেক্ট।
রিসেলার হল এক কম্পানি থেকে কিনে আপনার কাছে পুনরাই বিক্রি করে।
আবার তারা ট্রাষ্টেড কিনা?
বুঝতে হবে তারা তাদের রিসেলার সেল করে ব্যবসা গুটিয়ে আবার না ভেগে যায়।
কারন বেশীর ভাগই এমন করে থাকে।
Buy Domain and Hosting
হোষ্টিং এর দামের দিক : সস্তা দামের হোষ্টং কেনা থেকে দূরে থাকতে , সস্তা দামে কিনলে আপনি সাইট থেকে এক্সপ্রিয়েন্স ও সস্তা পাবেন।
কারন সেসকল সাইট এর সি প্যানেল ক্রাকড, স্পীড , এবং লো কোয়ালিটির এক্সপ্রিয়েন্স পাবেন।
তাই ১০০-৪০০ টাকায় হোষ্টিং কেনার আগে সার্ভার, MS PING ,তাদের রিভিউ,এবং তাদের সব সি প্যানেলের বিষয়ে জানতে হবে।